জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুসারে, কাটিং বোর্ডে কার্সিনোজেনিক কারণগুলি মূলত খাদ্যের অবশিষ্টাংশের অবনতির কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, যেমন Escherchia coli, Staphylococcus, N.gonorrhoeae ইত্যাদি। বিশেষ করে aflatoxin যাকে ক্লাস ওয়ান কার্সিনোজেন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি উচ্চ তাপমাত্রার জল দ্বারাও নির্মূল করা যায় না। ন্যাকড়ার ব্যাকটেরিয়া কাটিং বোর্ডের চেয়ে কম নয়। যে ন্যাকড়াটি কাটিং বোর্ডটি মুছে ফেলেছে এবং তারপরে অন্যান্য জিনিস মুছে ফেলে, যদি সেই ন্যাকড়াটি অন্য জিনিসগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে সেই ন্যাকড়ার মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া অন্যান্য জিনিসে ছড়িয়ে পড়বে। ন্যাশনাল স্যানিটেশন ফাউন্ডেশন (NSF) এর একটি গবেষণায় ২০১১ সালে অনুমোদন করা হয়েছিল যে চপিং বোর্ডে ব্যাকটেরিয়ার ঘনত্ব টয়লেটের তুলনায় ২০০ গুণ বেশি এবং চপিং বোর্ডের প্রতি বর্গ সেন্টিমিটারে ২০ লক্ষেরও বেশি ব্যাকটেরিয়া ছিল।
তাই, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রতি ছয় মাস অন্তর কাটিং বোর্ড পরিবর্তন করার পরামর্শ দেন। যদি এটি ঘন ঘন এবং শ্রেণীবদ্ধ না করে ব্যবহার করা হয়, তাহলে প্রতি তিন মাস অন্তর কাটিং বোর্ড পরিবর্তন করার পরামর্শ দিন।
পোস্টের সময়: সেপ্টেম্বর-১৫-২০২২